যিনি ছিলেন নিউরো সাইন্টিস্ট, যিনি ছিলেন একজন, পি,এইচ, ডি, হোল্ডার এবং যিনি ছিলেন একজন কোরআনের হাফেজা যার বুকে ধারন করে ছিলেন প্রবিত্র কোরআনের ত্রিশটি পাড়া। এই আফিয়া সিদ্দিকাই কিডন্যাপ হয়েছিল ২০০৩ সালে যার স্বায়িত্ব ছিল ২০০৮ সাল প্রযর্ন্ত, পরবতীর্তে নিয়ে যাওয়ার হয় আমেরিকান টর্চার সেলে এবং সেখানে তার উপর চলে পাশবিক নিযার্তন মানসিক নিযার্ত।
ঐ নর পশুরা তাকে বিভিন্ন ভাবে নিযার্তন চালাতে শুরু করে খেলার মাঠে পালা ত্রুমে গনধর্ষনের স্বীকার হন এই কোরআনের হাফেজা নিউরো সাইন্টিস্ট। ডঃ আফিয়া সিদ্দিকা, আমরিকান আদালতে তাকে ৮৬ বছর সাজার ঘোষনা করে এক আমেরিকান সেনা হত্যা চেষ্টার অপরাধে আদালতে বিচারক কিছু বলার আছে কিনা জানতে চাইলো ডঃ আফিয়া সিদ্দিকা বলেন, আপনি তাদের ক্ষমতা দিয়েছেন আমাকে, রেপ করার উপর ইলঙ্গ করে সার্চ করার আপনার কাছে কিছুই বলার নেই আমার।
আমার আল্লাহর কাছেই গিয়ে যা বলার বলবো, আমি তো সেদিনই মরে গেছি আমাকে যেদিন প্রথম ধষর্ন করা হয়েছিল আমাকে ছেড়ে দিন, আমাকে আমার দেশে যেতে দিন, ডঃ আফিয়া সিদ্দিকার মূল অপরাধ ছিল তিনি একজন কোরআনের হাফেজা ছিলেন, এতো উচ্চোশিক্ষিত হয়েও কেন তিনি কোরআনের দিকে ঝুঁকে ছিলেন, কেনতিনি তার বত্তব্যে কোরআনের রেফারে স্নটানতেন কেন তিনি দিনের পথে সামিল হওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে ছিলেন।
এক বছর নয় দু বছর নয় নয়টি বছর তাকে একটানা ধর্ষন করা হয়েছিল ঐ অন্ধকার কারাগাড়ে আটকে রেখে,, শুধু ধর্ষন নয় এর পাশাপাশি মরন ব্যাধি ক্যাস্নারের বীজও তার শরীরে পুঁতে দিয়েছিল নর পশুরা। অবশেষে বিদায় নিলেন একজন হাফেজা বিশ্বের একমাত্র নিউরো সাইন্টিস্ট ডঃআফিয়া সিদ্দিকা। সূত্র: ইন্টারনেট
